0 item

৳ 0

চাকের মধু | Honey

৳ 800
পমান নির্বচ করন:
500grm -
1 Kg -
- +
Short Description

কেন মধু খাবেন? মধুর উপকারিতা

মধুকে প্রকৃতির মিষ্টি অমৃত বলে অভিহিত করা হয়। মধুতে প্রায় ৪৫টি খাদ্য-উপাদান রয়েছে। প্রকৃতির বেশ কিছু প্রয়োজনীয় পুষ্টিতে ভরপুর হওয়ায় এটি দীর্ঘদিন ধরে ঐতিহ্যগত চিকিৎসা অনুশীলনের একটি অংশ হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

 

 মধুতে রয়েছে গ্লুকোজ যা শরীরে তাপ ও শক্তি জুগিয়ে শরীরকে সুস্থ রাখে। এটি ক্লান্তি প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে। রক্তের হিমোগ্লোবিন গঠনে সহায়তা করে। শ্বাসকষ্ট নিরাময়, রক্তের হিমোগ্লোবিন গঠনে এর জুড়ি নেই।

 

মধু রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায়। এর অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি এবং অ্যান্টি-ভাইরাল বৈশিষ্ট্যের কারণে শীতে ঠান্ডা, ফ্লু, কাশি এবং গলাব্যথার সমস্যা দেখা দিলে তার চিকিৎসায় দারুণভাবে কার্যকরী মধু।

 

মধু ডায়রিয়া ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। অনিদ্রা, হাঁপানি, ফুসফুসের সমস্যা, অরুচি, বমিভাব, বুক জ্বালা রোধ করে। মধু দেহের ফ্যাট কমায়, যা ওজন কমাতে সাহায্য করে।

 

হালকা গরম পানিতে থাকা মধু উজ্জ্বল, পুষ্ট ত্বককে উন্নীত করতে সাহায্য করে। এটি প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার হিসেবে কাজ করে যা শুষ্ক ত্বককে সাহায্য করে।

 

মধু যদি সঠিক পরিমাণে গ্রহণে হৃদ্‌যন্ত্রের স্বাস্থ্য বাড়াতে সাহায্য করবে। প্রাকৃতিক মধুর ব্যবহার রক্তে পলিফোনিক অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট বাড়াতে সাহায্য করে, যা হৃদ্‌রোগ প্রতিরোধে কার্যকরী ভূমিকা রাখে।

 

মধুর সঙ্গে দারুচিনির গুঁড়ো মিশিয়ে খেলে তা রক্তনালির সমস্যা দূর করে এবং রক্তের খারাপ কোলেস্টেরলের পরিমাণ ১০ ভাগ পর্যন্ত কমিয়ে দেয়। মধু ও দারুচিনির এই মিশ্রণ নিয়মিত খেলে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমে।

 

 শীতের ঠান্ডা আবহাওয়ার কারণে শরীরে তাপ উৎপন্ন কম হয়। কিন্তু আপনি যদি নিয়মিত মধু খান তবে তা মুহূর্তেই আপনার শরীরে তাপ ও শক্তি জুগিয়ে আপনাকে রাখবে প্রাণবন্ত। তা ছাড়া শীতে হজমশক্তিও কমে যায়। অথচ নিয়মিত মধু খাওয়ার অভ্যাসে পেটের অম্লভাব কমে যায়। শীতেও হজমপ্রক্রিয়া স্বাভাবিক রাখতে কাজ করে মধু।

 

তাই হজমের সমস্যা দূর করতে ও রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়াতে প্রতিদিন সকালে মধু খাওয়ার অভ্যাস করতে পারেন।

View All >>

You Might Also Like